The ‘Bigyan’ initiative (Bigyan or বিজ্ঞান means science in Bengali) started its journey in 2014 on February 28, the National Science Day of India. The initiative was started by some scientists and science enthusiasts, based in India and the United States.
Since 2022, Bigyan Inc. is registered as a 501(c)(3) non-profit organization in USA (EIN: 88-1731834).
Bigyan Inc. aims to enrich science education in mother language, primarily focusing on the global Bengali speaking population. Bigyan creates a network of scientists, educators and students and supports grassroot organizations to prepare the next generation of citizens with a scientific worldview.
bigyan.org.in serves as the primary outlet of Bigyan Inc. for disseminating its Bengali articles, most of them written by practicing scientists for high school level students. The website attracted over 15 lakhs (1.5 Million) pageviews (Google Analytics data) and has readership in India, Bangladesh, USA, and other countries.
Bigyan’s Facebook page and YouTube page feature live discussions with scientists in Bengali. The Facebook page has over 28,000 followers and the YouTube channel has over 800 subscribers (as of May 2023).
See below for other activities of Bigyan Inc.
Bigyan in a Nutshell
Take a quick tour through the various activities of Bigyan here:
Core members
And many more volunteers across the globe.
Activities
The main activities of Bigyan include:
Bigyan in media: Times of India, NDTV, IndiaBioScience, Economic Times
What is ‘Bigyan’?
The word ‘Bigyan’ means science in Bengali. The Bigyan platform was envisioned as a medium for spreading science in the Bengali language, with invited contributions from scientists, science enthusiasts, science teachers, and others associated with science. Since 2014, the website has slowly evolved into a growing library of popular science content in Bengali. The content not only includes expositions on latest science research and research-level scientific ideas, but also digital versions of well-known popular science articles by science writers from the past.
The blogs and articles cover a diverse range of subjects from textbook subjects such as physics, mathematics and biology, to advanced topics relevant to modern life, such as machine learning and mental health research. Most writers on ‘Bigyan’ are experts in their field, and the articles written are typically peer-reviewed by other experts, similar to science research journals.
Besides online content production, since 2018, Bigyan has started partnering with organizations in India such as Contai Science Academy for spreading popular science at the grassroots level through print magazines and other media.
Who is ‘Bigyan’ for?
Bigyan is for science lovers of all ages, be it students and teachers in educational institutions, or simply someone who wants to stay on top of latest science discoveries. The website aims to reach a science-loving audience and at the same time find a few converts in the population that fears science.
Most articles on ‘Bigyan’ assume a science background at the level taught in ninth or tenth grade. The attempt is to start from basic science taught in schools and explore advanced concepts relevant to research conducted in universities and research laboratories worldwide. The articles also expand on the science taught in school textbooks, though the aim is not to help score well in any particular exam.
Why should I read ‘Bigyan’?
Most of us encounter the advances made through science research in some form or another. It is possible to benefit from these advances without understanding the underlying research, but at the rate science is progressing, some day, we might be caught by surprise. When today’s research comes to us in the form of tomorrow’s technology, we might be underprepared for it. A better approach might be to follow along with the roadmap of scientific progress. ‘Bigyan’ was created to support this approach.
Ask yourself these questions: every time you pop an antibiotic for immediate relief, are you conscious of the deadly future that you are inviting for humanity? Or, in a country with so much malnutrition, what purpose could be served by investment in scientific research? Or, in times when climate change is fast upending our lives, is there something we can do to stop its acceleration? These are some of the questions where we should probably have an informed opinion. In this day of readily available internet and 4G, there is little excuse to stay uninformed on important questions of the day.
For instance, suppose you get a Whatsapp forward stating that radiation from mobile towers is causing the death of birds and animals in the vicinity. Should you ignore this forward as an impossibility or raise an alarm? What you choose to do would depend on how much you understand the science behind it. The articles published on ‘Bigyan’ hope to guide this understanding.
Who writes for ‘Bigyan’?
Most writers for ‘Bigyan’ are subject matter experts in their field, typically involved in research in that subject. Being directly involved in research makes them most qualified to write on the topic at hand. The researchers who have written for Bigyan come from reputed institutions in all parts of the world, for instance, Harvard University, MIT, Caltech, Oxford, Max Planck Institute, ISI Kolkata, IISER, TIFR, to name a few. Sometimes, the articles published on Bigyan are written by non-Bengali speaking researchers for other media and translated into Bengali.
However, to write for Bigyan, you do not necessarily have to be a researcher. If you are a science enthusiast with some expertise on the subject you are writing, you are welcome to contribute to Bigyan. The articles do have to follow a few rules, and eventually go through a peer review process similar to the process followed by research journals. The objective of the review process is to ensure that the content is accurate, acknowledges appropriate sources of information, and is not too difficult to follow. This peer review process makes ‘Bigyan’ different from other outlets that published popular science articles.
How can I get associated with ‘Bigyan’?
You can get associated with ‘Bigyan’ in several ways:
More information:
‘বিজ্ঞান’-এর পথচলা শুরু ২০১৪ সালের ভারতের জাতীয় বিজ্ঞান দিবসে, অর্থাৎ ২৮ শে ফেব্রুয়ারীতে। দেশে-বিদেশে বিজ্ঞানচর্চার সাথে যুক্ত কয়েকজন বাঙালীর মাতৃভাষা আর বিজ্ঞানের প্রতি যুগ্ম ভালোবাসা থেকে এই ওয়েবসাইটটির জন্ম। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানের জনপ্রিয়করণের (Popular Science-এর ) অভাব খানিকটা দূর করতে পারলে আমরা আনন্দিত হব।
‘বিজ্ঞান’-এর আপডেট পেতে ফেসবুক পেজে Like কর/করুন
এক ঝলকে বিজ্ঞান
বিজ্ঞান-এর কর্মকাণ্ডের এক ঝলক পেতে এখানে দেখুন:
‘বিজ্ঞান’ কি?
‘বিজ্ঞান’ বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের এক অন্যতম মাধ্যম। ২০১৪ সাল থেকে ‘বিজ্ঞান’-এর ওয়েবসাইটটি (bigyan.org.in) গড়ে উঠছে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানপ্রবন্ধের একটা লাইব্রেরী হিসাবে। এখানে রয়েছে সাম্প্রতিক গবেষণার উপর ভিত্তি করে পপুলার সায়েন্স বা জনপ্রিয় বিজ্ঞানের লেখা, আছে বাংলা সাহিত্যে স্থান করে নেওয়া চিরনতুন কিছু বিজ্ঞান প্রবন্ধের ডিজিটাল সংগ্রহ, আবার আছে একটু ভারিক্কি ধরণের লেখা। অঙ্ক, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীবনবিজ্ঞান-এর মতো প্রথাগত বিষয়ের সাথে রয়েছে মেশিন লার্নিং ও মানসিক স্বাস্থ্য-র মতো আধুনিক বিষয়ে আলোচনা। অধিকাংশ লেখকই বিজ্ঞান গবেষক, এবং প্রতিটা লেখা গবেষণাজগতে প্রচলিত পিয়ার রিভিউ পদ্ধতি মেনে মূল্যায়িত। অনলাইন মাধ্যম ছাড়াও ২০১৮ সাল থেকে কন্টাই সায়েন্স অ্যাকাডেমীর সাথে যৌথ উদ্যোগে ‘বিজ্ঞান’ নামে এক মুদ্রিত পত্রিকা সুলভে ছাত্রছাত্রী ও বিজ্ঞানপ্রেমীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
সব বয়েসের শিক্ষার্থী, মাষ্টারমশাই, অভিভাবক, বিজ্ঞানপ্রেমী, বিজ্ঞানের সাথে সব সম্পর্ক ইস্কুলের পর চুকে গেছে কিন্ত দুনিয়ার খবর রাখতে চাওয়া পাড়ার কাকু, সবার জন্য। আমরা বলি, বিজ্ঞান যারা ভালোবাসে, বা ভয় পায় তাদের জন্য। দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বা অনেকসময় তার থেকে কম জানলেই চলবে। বেশিরভাগ লেখাতেই একদম গোড়া থেকে শুরু করে গবেষণার জগত পর্যন্ত পাড়ি দেওয়া হয়। সেই সাথে ‘বিজ্ঞান’-এ এমন লেখাও প্রকাশ হয় যা ক্লাসরুমের পাঠক্রমের উপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে, আমরা কোন বিশেষ পরীক্ষার কথা মাথায় রেখে লেখা তৈরি করি না।
জীবনে বিজ্ঞানকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। আমরা একদম কিছু না জেনেও বিজ্ঞান-এর আশীর্বাদগুলো ব্যবহার করতে পারি, কিন্তু যে হারে বিজ্ঞান এগোচ্ছে, তার সম্বন্ধে একটা ধারণা তৈরি না হলে একদিন হয়তো আর থৈ পাব না। আজকের বিজ্ঞান যখন কালকের প্রযুক্তি হয়ে আসবে, আকাশ থেকে পড়ব। তার থেকে বিজ্ঞানের এগিয়ে যাওয়ার পথটার একটা ম্যাপ বগলদাবা করে চলা অনেক বেশি কাজের। ধরা যাক, এই যে আমরা মুড়িমুড়কির মতো অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছি, দেখছি চটজলদি দারুণ কাজে লাগছে, কিন্তু তাতে যে এক ভয়ংকর সমস্যা তৈরি হচ্ছে, জানি কি? আবার, গরীবের দেশে কত মানুষ অপুষ্টিতে ভুগছে, অথচ বিজ্ঞানের গবেষণার পেছনে প্রচুর পয়সা ঢালা হচ্ছে, সেটার যক্তি আছে কিনা তা কি ভালো করে বুঝি আমরা সকলে? বা, জলবায়ুর পরিবর্তনের এই সময়ে আমার আশেপাশের পরিবেশ যে গোল্লায় যাচ্ছে, সেই ব্যাপারটা আটকানোতে আমরা কি ভূমিকা নিতে পারি, সেটা জানতে ইচ্ছে করে না কি? এক কথায়, আজকের জগতে চলতে গেলে অনেক প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, সিদ্ধান্তগুলো যত জেনেশুনে নেওয়া যায়, তত ভালো। ইন্টারনেট-ফোর-জির যুগে আজ চোখ-কান বন্ধ রাখার আর উপায় নেই। হঠাৎ করে হোয়াটসঅ্যাপে ফরওয়ার্ড এলো, মোবাইল টাওয়ারের জন্য পশু-প্রাণী মারা পড়ছে – এখন এটাকে ভূয়ো বলে উড়িয়ে দেব, না ভয়ে জুবুথুবু হয়ে যাব, সেটা নির্ভর করে ফোর-জি টাওয়ারের বিকিরণ সম্বন্ধে অন্তত একটা বিজ্ঞানসম্মত ধারণা আমাদের তৈরি হয়েছে কিনা তার উপর! ‘বিজ্ঞান’-এর লেখাগুলো সামগ্রিকভাবে বিজ্ঞানের পথচলার একটা ধারণা তৈরি করবে।
বিজ্ঞানের বেশিরভাগ লেখা সরাসরি গবেষকরা লেখেন, তাদের গবেষণার বিষয়ে। গবেষণার জগৎ নিয়ে এর থেকে বেশি পরিচিতি আর কারই বা থাকতে পারে? গবেষকরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছেন বিশ্বের নানা জায়গায়। অনেকসময় তারা বাঙালীও নন, তাদের লেখা অনুবাদ করা হয়। ‘বিজ্ঞান’-এ লিখেছেন দেশ-বিদেশের সেরা কিছু প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা। যে প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য নাম হল – হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, ক্যালিফোর্ণিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি, অক্সফোর্ড, ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইনস্টিটিউট, ISI কলকাতা, IISER, TIFR, IACS ইত্যাদি।
তবে লেখা শুধু গবেষকদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। যে কোনো বিজ্ঞানপ্রেমীই লিখতে পারেন। লেখার কিছু নিয়ম আছে, সেগুলো একটু খেয়াল রাখতে হয়। আর তারপর গবেষণার জগতের মডেল অনুসরণ করে সব লেখারই একটা পিয়ার রিভিউ করা হয়। দেখা হয়, লেখাটাতে সূত্রের উল্লেখ আছে কিনা, তথ্যগুলো সঠিক কিনা, লেখাটা সুপাঠ্য আর বোধগম্য কিনা, ইত্যাদি। এই মূল্যায়নে পাশ করলে তবেই সেই লেখা ছাপা হয়। প্রতিটা লেখাকে বিশেষজ্ঞ দিয়ে যাচাই করানোর এই রীতিই ‘বিজ্ঞান’-কে অন্য পপুলার সায়েন্সের প্রকাশনা বা প্রচলিত সংবাদপত্রের বিজ্ঞানসম্বন্ধীয় লেখা থেকে আলাদা করে। লেখা জমা দেওয়ার সম্পূর্ণ নিয়মাবলী এখানে আছে: https://bigyan.org.in/aboutus/tosubmitarticles/ ।
অনেকভাবেই ‘বিজ্ঞান’-এর সাথে যুক্ত হওয়া যায়। যেমন,
‘বিজ্ঞান’ পপুলার সায়েন্সের অনলাইন পত্রিকা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করলেও ধীরে ধীরে বিশ্বের নানা গবেষণাগারে ছড়িয়ে থাকা বিজ্ঞানীদের সাথে স্কুল-কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকার এক যোগসূত্র হিসাবে গড়ে উঠছে। সম্প্রতি ‘কন্টাই সায়েন্স অ্যাকাডেমী’-র সাথে একটা যৌথ পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যেখানে পাঠক্রমিক শিক্ষার (সপ্তম শ্রেণী থেকে) সাথে আধুনিক বিজ্ঞানের মেলবন্ধন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যেমন, বিশ্ববিখ্যাত কার্টুনিস্ট ল্যারি গণিক ও ‘বিজ্ঞান’-এর সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক কৌশিক দাস আমেরিকার ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউনডেশানের এক প্রকল্পের অংশ হিসাবে পদার্থবিজ্ঞানের কিছু প্রশ্ন কার্টুনের মাধ্যমে তৈরি করছেন। এইধরণের কিছু প্রশ্ন বাংলায় অনুবাদ করা হচ্ছে ও পশ্চিমবাংলার কিছু স্কুলে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই সাথে কিছু আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতির (যেমন অ্যাক্টিভ ক্লাসরুম) প্রয়োগের চেষ্টা করা হচ্ছে কিছু স্কুলে। ‘বিজ্ঞান’ ওয়েবসাইটে এই সব পরিকল্পনার বিবরণ প্রকাশিত হবে।
আসুন, বিজ্ঞানের মজা ভাগ করে নিই সবাই মিলে, মাতৃভাষা বাংলায় !
এবং আরো অনেকে।
কারিগরী সহযোগিতা – ঋত্বিক পাল (Pixel Poetics)
বিশেষ সহযোগিতায় – মীর, অনুপম রায়
এছাড়াও সহযোগিতা করছেন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে থাকা অনেক বাঙালী বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রেমী।
বিজ্ঞান পত্রিকা‘-র সম্পাদনা – অমলেশ রায় (প্রধান সম্পাদক, ‘বিজ্ঞান’ মুদ্রণ সংস্করণ), সূর্যকান্ত শাসমল, নীলাব্জ চ্যাটার্জী, কুণাল চক্রবর্ত্তী, অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়, অমিয় মাজি, ঝুমা সন্নিগ্রাহী ও রাজীবুল ইসলাম। কন্টাই সায়েন্স অ্যাকাডেমীর পক্ষ থেকে ‘বিজ্ঞান’ মুদ্রণ সংস্করণে যুক্ত আছেন অধ্যাপক প্রদীপ্ত পঞ্চ্যাধ্যায়ী, বরুণ জানা ও আরতি মুখোপাধ্যায়।
‘বিজ্ঞান’ ও ‘বিজ্ঞান পত্রিকা’-র লোগোর মূল ভাবনা – নীলাঞ্জন বন্দোপাধ্যায়।
প্রাক্তন সদস্য – কাজী ফারহা ইয়াসমিন, শিলাদিত্য দেওয়াসি, অর্ণব রুদ্র (জুনিয়র), সুমন্ত্র সরকার, শাওন চক্রবর্তী, দিব্যজোতি ঘোষ, আবির দাস, সুদীপ্ত ব্যানার্জী, অমিয় মাজি
Meeting of minds to make science fear-free, Times of India , Aug 11, 2014 [link]
Bigyan the Bengali Science Blog, Du-kool magazine (USA), Sep 6, 2014 [link]
মজায় বিজ্ঞান, আনন্দবাজার পত্রিকা, Mar 26, 2014 [link]
National Science Day: Origami Paper Microscopes To Be Given To Rural Schools By Bengali Science Portal, NDTV, February, 2017 [link]
Bigyan: A science outreach platform by researchers in Bengali, IndiaBioscience, April 12, 2019 [link]
How a number of initiatives are breaking the language barrier in teaching science, The Economic Times, Nov 16, 2019 [link]