08-05-2025 23:33:03 pm

print

 
বিজ্ঞান - Bigyan-logo

বিজ্ঞান - Bigyan

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের এক বৈদ্যুতিন মাধ্যম
An online Bengali Popular Science magazine

https://bigyan.org.in

 

কেপলারের চোখে ধরা দিল আরেক পৃথিবী


%e0%a6%85%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%a3-%e0%a6%97%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%a7%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a7%9f
অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়

("বিজ্ঞান" সম্পাদক)

 
30 Apr 2014
 

Link: https://bigyan.org.in/kepler-186f-like-earth

%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%aa%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%9a%e0%a7%8b%e0%a6%96%e0%a7%87-%e0%a6%a7%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b2-%e0%a6%86%e0%a6%b0%e0%a7%87

ইয়োহান্নেস কেপলার নয়, কেপলার টেলিস্কোপ। ৪৯০ আলোক বর্ষ দূরে হয়ত পৃথিবীর একটা যমজ খুঁজে পেয়েছে। আয়তনে পৃথিবীর-ই মত।

ইয়োহান্নেস কেপলার নয়, কেপলার টেলিস্কোপ। ৪৯০ আলোক বর্ষ দূরে হয়ত পৃথিবীর একটা যমজ খুঁজে পেয়েছে। আয়তনে পৃথিবীর-ই মত। যে তারার চারিদিকে ঘুরপাক খাচ্ছে এই গ্রহ, সেই কেপলার ১৮৬-এর চৌহদ্দির মধ্যে আরও খান চারেক গ্রহ দেখা গেছে, তবে এই গ্রহটি একদম সঠিক দূরত্বে আছে। জল এবং জীবনধারণের জন্য উপযুক্ত বাতাবরণ: দুই-ই থাকতে পারে এই গ্রহে। ইংরাজি বর্ণমালা মেনে এর নাম দেওয়া হয়েছে কেপলার ১৮৬f।

এমনিতে এই গ্রহটি নিজের তারার যত কাছে আছে, আমাদের পৃথিবী সুর্যের অত কাছে থাকলে জীবজগতের সৃষ্টি কখনই হত না। তবে কেপলার ১৮৬-এর ঔজ্জ্বল্য সুর্যের ধারেকাছে যায় না। এই ব্যাপারটা মাথায় রেখে এই ধরনের তারাদের বামন নক্ষত্র বা dwarf star বলা হয়। এবং এই বামন নক্ষত্রগুলি নিয়ে খুব আশাবাদী বিজ্ঞানীরা। কারণ এই গ্রহগুলির স্বল্প দূরত্বের ফলে এরা খুব তাড়াতাড়ি তারার চারিদিকে একপাক খেয়ে নিতে পারে। আর যত বেশি পাক খাবে, তত বেশিবার তারার আলোকপথে ধরা দেবে। যেমন কেপলার ১৮৬f-কে খুঁজে পেতে কেপলার টেলিস্কোপের তিন বছর লেগেছে।

পৃথিবীর কাছাকাছি আয়তন আর তারার স্বল্প ঔজ্জ্বল্য, দুইয়ে মিলে ১৮৬f-কে পৃথিবীর মতই বাসযোগ্য মনে করা হচ্ছে। এবং বিজ্ঞানীরা আশাবাদী এরকম আরও বামন নক্ষত্রের বাসযোগ্য স্থানে আরও গ্রহ পাওয়া যাবে। আকাশগঙ্গার প্রায় ৭০ শতাংশ নক্ষত্রই বামন নক্ষত্র, তাই সুযোগ প্রচুর। SETI বা সার্চ ফর এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্স — যারা মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধান খুজছে এবং যারা এই কেপলার ১৮৬f খুঁজে পাওয়ার পিছনেও দায়ী — স্বভাবতই উৎফুল্ল ।

বিস্তারিত পড়ুন।

ছবি:  স্লেট ম্যাগাজিন

লেখাটি অনলাইন পড়তে হলে নিচের কোডটি স্ক্যান করো।

Scan the above code to read the post online.

Link: https://bigyan.org.in/kepler-186f-like-earth

print

 

© and ® by বিজ্ঞান - Bigyan, 2013-25