বাবুই পাখির বাসা বানানো, বা মাকড়সার জাল বোনা, কিম্বা ফুলে ভরা বাঁশগাছ, কোথাও জঙ্গলে পিঁপড়ের সারি সারি বাসা, বা হয়তো একটা গাছ জড়িয়ে আরেকটা বেড়ে উঠছে। রোজই চারপাশে প্রকৃতির নানান আশ্চর্য আমরা দেখেও দেখি না। কিন্তু একবার দেখতে শুরু করলে শেষ নেই তার! চেষ্টা করো দেখি। আর জানাও আমাদের।
প্রিয় পাঠকবন্ধুরা, আবার তোমাদের আহ্বান করছি ‘বিজ্ঞান’-এর দরবারে তোমাদের আশেপাশের প্রকৃতি থেকে নানা পর্যবেক্ষণ পাঠাতে। পাঠাতে পারো লেখা, ছবি, বা ভিডিও। তোমাদের পাঠানো লেখা, ছবি, ভিডিও থেকে সম্পাদকমন্ডলীর সবথেকে পছন্দের কয়েকটি পুরস্কৃত হবে ও ‘বিজ্ঞান’-এর পাতায় ছাপা হবে। লেখা, ছবি, বা ভিডিও পাঠানোর আগে নিচে দেওয়া নিয়মগুলো একটু পড়ে নিও। তোমাদের লেখার অপেক্ষায় রইলাম।
এই প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য, তোমার চারিপাশের প্রকৃতিকে তুমি কতটা লক্ষ্য করেছো, সেইটা দেখা। তাই প্রতিযোগিতায় গণ্য হতে গেলে কয়েকটা নিয়ম মানতে হবে:
আগের পরিবেশ পর্যবেক্ষণ প্রতিযোগিতার ফলাফল জানতে এই পোস্টটা দেখো:
পরিবেশ পর্যবেক্ষণ প্রতিযোগিতা-২
প্রতিযোগিতায় পাঠানোর কয়েকটা নিয়ম এখানে দেখে নিও:
প্রথম ছবি: কোনো জায়গার উদ্ভিদের বৈচিত্র্য সম্পর্কে জানার এক চমৎকার উপায় হলো সেখানকার বুনো গাছ পর্যবেক্ষণ করা। এই গাছেদের ধরণ জায়গার সঙ্গে পরিবর্তিত হতে থাকে। আর এই বুনো গাছ পর্যবেক্ষণ করতে গিয়েই এই ফুলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ। উত্তর আমেরিকার জঙ্গলে পাওয়া এই বুনো ফুলের নাম ট্রাউট লিলি। যদিও এর রং হলুদ, কিন্তু এটি ‘dogtooth violet’ নামে পরিচিত।
দ্বিতীয় ছবি: সর্ষে গাছের কাণ্ডের। গাছটা এফিড নামক একধরণের পোকায় আক্রান্ত। এই পোকা কাণ্ডের রস শুষে খায়, এর ফলে আস্ত গাছটাই মরে যায়।
ছবির সূত্র: বনানী মন্ডল