মেডিক্যাল ইকোলজি-র ক্লাস। পরিবেশের যেসব ক্ষয়ক্ষতির প্রভাব সরাসরি মানুষের স্বাস্থ্যের উপর পরে, সেই নিয়ে চর্চা হচ্ছে। সেমিস্টার-এর অর্ধেকটা পার হতে ছাত্ররা একদিন অধ্যাপককে বলে উঠলো, স্যার, আরেকটু আশাপ্রদ কিছু পড়লে হয়না? পরিবেশ নষ্ট হওয়ার জন্য স্বাস্থ্যের যে বারোটা বাজছে, সে তো শুনেই আসছি।
স্যার বললেন, তোমাদের পয়সা, তোমাদের সময়। যেরকম চাও, পড়াবো। দিয়ে ছাত্রদের একটা অঙ্ক কষতে দিলেন [১]। ধরা যাক, নিউ ইয়র্কের ম্যানহ্যাটান শহরে যতগুলো ছাদে খোলা জায়গা আছে, সবকটাতেই চাষ করা শুরু হলো। তাই দিয়ে সেসময়ের চুয়াত্তর লক্ষ জনসংখ্যার ম্যানহ্যাটানের কতজনকে খাওয়ানো যাবে? অঙ্কটার মাধ্যমে একটা বিশেষ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছিলেন তিনি। যেহেতু এতদিন ক্লাসে পড়াচ্ছিলেন যে মাটিতে চাষ করে করে মাটির পুষ্টির আর কিছু বাকি নেই, তাই চাষটাকে মাটি থেকে স্থানান্তর করার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
অঙ্কটা কষতে গিয়ে হিতে বিপরীত হলো। উত্তরটা মোটেই আশাপ্রদ ছিল না। যত ছাদ আছে শহরে, তাতে সব মিলিয়ে বড়োজোর হাজার লোককে খাওয়ানো যাবে। অর্থাৎ, জনসংখ্যার ০.০০১৪ শতাংশ মাত্র। ম্যানহ্যাটান শহরটা উপরে যতটা বেড়েছে, ততটা ছড়ায়নি। শহর জুড়ে বহুবহুতল বিল্ডিং, কিন্তু গোটা শহরের ছাদ নামমাত্র।
স্যার বুঝলেন, ছাদে চাষ করে কোনো লাভ হবে না। ছাত্ররাও হতাশ। সেটা আন্দাজ করতে পেরে স্যার আরেকটা অঙ্ক বাতলালেন। এবার ছাদে না, ধরা যাক একটা তিরিশ তলা বিল্ডিং-এর প্রত্যেকটা তলায় চাষ হচ্ছে। ম্যানহ্যাটানে এরকম বহু বিল্ডিং আছে। ধরা যাক, এরকমই কোনো একটা বিল্ডিং-এ সব বাড়ি-অফিস সরিয়ে সব তলায় চাষ করা হলো। এবার কতজনকে খাওয়ানো যাবে?
এবার দেখা গেল, সংখ্যাটা ৫০,০০০। অর্থাৎ আগের থেকে ৫০০ গুণ বেড়ে গেছে। খেয়াল রেখো, আগের সংখ্যাটা গোটা শহরের সব ছাদ মিলিয়ে, এটা একটাই বিল্ডিং। ছাত্ররাও খুশি, স্যার-ও হঠাৎ একটা সম্ভাবনা দেখতে পেলেন।এইভাবে হঠাৎ করেই পড়াতে পড়াতে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডিকসন ডেসপোমিয়ার (Dickson Despommier) উল্লম্ব চাষ বা vertical farming-এর ধারণাটা পেয়ে গেলেন।
জমি যখন উপরদিকে বাড়ে
“Vertical Farming” কথাটা যে কোনো একটাই বিশেষ পদ্ধতিকে বলে এরকম নয়। এটা যাকে বলে একটা concept বা ধারণা। এই ধারণাটা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে বাস্তব করার চেষ্টা হয়েছে।
Vertical মানে উল্লম্ব। মানে, জমিটা পাশ বরাবর না বেড়ে আকাশের দিকে বাড়ছে। প্রথাগত চাষবাসে ফসল ফলাতে গেলে পাশাপাশি বীজরোপণ করতে হয় (বা পাশাপাশি চারাগাছ লাগাতে হয়)। একেকটা গাছের প্রতিবেশী গাছগুলো তার ঠিক পাশে থাকে। এতে যত বেশি ফলন চাই, তত বড় জমি লাগবে।
Vertical farming-এ পাশ বরাবর না গিয়ে থাকে থাকে গাছগুলোকে সাজানো যায়। ‘থাকে থাকে’ মানে কিন্তু অনেকরকম হতে পারে। হতে পারে, গাছগুলো বেড়ে উঠছে আকাশের দিকেই। কিন্তু যেহেতু গাছগুলো খুব বেশি বড় নয়, তাই একটা স্তরে গাছ লাগিয়ে তার মাথায় কিছুটা জায়গা ছেড়ে পরের স্তরটা বসানো হয়।
আবার এরকমও হতে পারে যে গাছগুলো বাড়ছে জমির দিশা বরাবর। অর্থাৎ, প্রথাগত চাষের জমিটাকে ৯০ ডিগ্রী ঘুরিয়ে দিলে যেমন হয়।
অর্থাৎ, শুধু পাশের জমি নয়, মাথার উপরের “জমি”-টাকেও ব্যবহার করা হলো চাষের জন্য। বাস্তব ক্ষেত্রেও এইভাবেই কিন্তু বহুতল বিল্ডিং-এর ধারণাটাও এসেছে। যত ঘন বসতি তৈরী হতে শুরু করলো, তত আর পাশাপাশি বাড়ি করার জায়গা থাকলো না, একটা তলার মাথায় আরেকটা তলা বসাতে হলো। ঠিক এমনভাবেই যদি আমরা একটা স্তরে গাছ লাগিয়ে কিছুটা জায়গা ছেড়ে আবার কিছু গাছ লাগাই, তাহলে কিন্তু অল্প পরিমাণ জমিতেও অনেক গাছ লাগাতে পারবো।
সম্ভাবনার রাজ্যে
ছাত্রদের প্ররোচনায় হঠাৎ পেয়ে যাওয়া ধারণার মধ্যে অধ্যাপক ডিকসন ডেসপোমিয়ার দেখতে পেলেন ঝুড়ি ঝুড়ি সম্ভাবনা। ২০১০ সালে প্রকাশিত হলো ওনার বই : “The Vertical Farm: Feeding the world in the 21st century” [২]। তাতে উনি দেখালেন যে উল্লম্ব চাষের মাধ্যমে এক ঝটকায় আধুনিক জীবনের অনেকগুলো সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
মূল যে সমস্যাটা উনি তুলে ধরলেন, সেটা ওনার-ই কথাতে বললে এইভাবে বলতে হয়: মানুষের আগে প্রকৃতিতে সবকিছুই চক্রাকারে (in cycles) চলতো। কোনো শুরু বা শেষ ছিল না। সারের পুষ্টিতে চারাগাছ বড় হয়ে মরে গেলে আবার সার হয়ে যেত। প্রাণী উদ্ভিদনির্ভর আর উদ্ভিদ প্রাণীনির্ভর হয়ে ছিল। কিছুই “নষ্ট” হতো না। মানুষই ব্যাটা একমাত্র প্রাণী যে এই “স্বাভাবিক” নিয়মের ব্যতিক্রম। সে নিজের বর্জ্য পদার্থ নিয়ে কী করবে ভেবে উঠতে পারেনি। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে জনসংখ্যা বাড়িয়ে গেছে, সাথে সাথে অব্যবহৃত বর্জ্য পদার্থও।
জনসংখ্যা রাতারাতি বেড়ে যাওয়াটাও ওনার মতে একটা “অস্বাভাবিক” ঘটনা। শহরগুলো এই অস্বাভাবিক জনসংখ্যা বিস্ফোরণের প্রতীক। যেকোনো প্রাকৃতিক বৃদ্ধির উপর একটা সীমা থাকে; যতটা শক্তি আসছে, বৃদ্ধি সেটাকে ছাপিয়ে যেতে পারেনা। কিন্তু শহরে সেসব সীমা-পরিসীমার ব্যাপার নেই। খাদ্যের যোগান আসে বাইরে থেকে, জনসংখ্যাও বেড়ে চলে। সেই বাড়তি জনসংখ্যার খাদ্য জুগিয়ে যেতে যে মাটিতে কাঁড়ি কাঁড়ি রাসায়নিক সার আর কীটনাশক ছড়ানো হয়েছে, সেদিকে কারো ভ্রুক্ষেপ ছিল না এতদিন। এর ফলে যা হবার হয়েছে। আস্তে আস্তে মাটি ফলনের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে।
জমির পুষ্টি আগের অবস্থায় নিয়ে যাওয়ার কথা অনেকেই বলেন। যেমন, সম্প্রতি সদ্গুরু Save Soil বলে একটা আন্দোলন শুরু করেছেন। দেশে দেশে উনি সরকারের কাছে আবেদন করছেন যাতে চাষের জমিতে জৈব সারের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়। কিন্তু ডিকসন ডেসপোমিয়ার অন্য পথ বাতলালেন। ২০০৯-এর একটা ইন্টারভিউতে উনি বলেছিলেন, যে হারে উপরের মাটি (top soil) নষ্ট হচ্ছে, তাকে জৈব পদার্থ দিয়ে পুষ্ট করতে অনেক সময় লেগে যাবে [১]। ডিকসন ডেসপোমিয়ার-এর সেই সময়ের একাধিক টেড টক Youtube-এ পাওয়া যায় [৩]। উনি যখন পরিবেশের বিনাশের কথা বলেন, ওনার গলার স্বরে একজন পরিবেশবিদের দৃঢ় বিশ্বাস শোনা যায়। বিশ্বাস যে এইভাবে চলতে পারে না। সভ্যতার গৌরবে নাচানাচি করতে করতে আমরা পথ হারিয়ে ফেলেছি। কোনোভাবে আবার প্রকৃতিকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে আগের সেই চক্রাকার অস্তিত্বের দিকে।
উনি বললেন, শুধু জৈব কৃষিতে (organic farming) হবে না। জমিগুলোকে একলা ছেড়ে দিলে তবেই তারা সুস্থ হয়ে উঠবে। জঙ্গল সাফ করে যেমন চাষের জমি তৈরী হয়েছিল, চাষের জমি ভুলে আবার জঙ্গল তৈরীর সুযোগ করে দিতে হবে।
মানুষের খাদ্যের যোগান করতে হবে যত নষ্টের গোড়া ওই শহরগুলোর মধ্যেই। শহরের ওই বহুতল বিল্ডিং-এর প্রত্যেকটা তলায়।
আগেও হয়েছে
শুরু হয়েছিল একটা সহজ অঙ্ক দিয়ে। দেখা গেল, ম্যানহ্যাটান শহরে চাষ নামাতে পারলে শহরের মধ্যে খাদ্যসমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে। কিন্তু বহুতল বিল্ডিং-এ চাষ করবো বললেই তো আর করা যায় না। তাতে অনেক হ্যাপা রয়েছে। সর্বপ্রথম, বিল্ডিং-টা নিয়ে ভাবতে হবে।
বহুতল বিল্ডিং-এ চাষের ধারণাটা কোনো না কোনো ভাবে আগেও দেওয়া হয়েছে। যেমন, Life ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ১৯০৯-এর এই ছবিটাতে উল্লম্ব চাষের ধারণাটার আভাস পাওয়া যাচ্ছে:
এই ছবিটাকে পরে রেম কুলহাস (Rem Koolhaas) নামে এক ডাচ স্থাপত্যশিল্পী অনেক কাটাছেঁড়া করেন তার Delirious New York বইটাতে। উনি বলেন, এই ছবিটাতে একটা আদর্শ বহুতল বাসস্থানের ধারণা পাওয়া যাচ্ছে, যেখানে একেকটা তলা যেন একটা স্বয়ংসম্পূর্ণ জমি, বাকি তলাগুলোর অস্তিত্ব সম্বন্ধে অজ্ঞান। একেকটা তলার চরিত্র এতটাই আলাদা যে গোটাটাকে একটা বিল্ডিং ভাবতেই অসুবিধে হয়। উপরের ছবিটাকে লক্ষ্য করে দেখলেই সেটা বুঝতে পারবে।
তবে মূলত স্থাপত্য নিয়েই উনি উৎসাহী ছিলেন। একেকটা তলাকে চাষের জমি হিসেবে ভাবেন নি। এরকমই আরেক স্থাপত্যশিল্পী ল কর্বুসিয়ে (Le Corbusier) তার বিখ্যাত সৃষ্টি Immeuble Villas-এ এরকম বহুতল স্থাপত্য কীভাবে বানাতে হবে, সেটা দেখান। বোতল রাখার rack-এর মত একটা ফ্রেমের খুপরিতে আগে থেকে গড়া একেকটা ঘর ঢুকিয়ে এইরকম স্থাপত্য বানানোর কথা বলেন তিনি।
চাষবাসের সাথে নামগন্ধহীন, কিন্তু এক অর্থে এই বিল্ডিংগুলো উল্লম্ব চাষের পথপ্রদর্শক। কারণ বিল্ডিং-এ চাষ নামানোর সমস্যাটা একটা স্থাপত্যের সমস্যাও বটে। চাষের জমিকে মাটি থেকে তুলে বহুতল বিল্ডিং-এর মধ্যে কীভাবে আনা যাবে, সেটা কিন্তু সহজ প্রশ্ন নয়।
এই কারণেই বোধহয় ১৯১৫-এ যখন vertical farming কথাটা প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল, সেটা যে একটা বিল্ডিং-এর বিভিন্ন তলায় করা যাবে, এরকমটা ভাবা হয়নি। কথাটা চালু করেছিলেন গিলবার্ট এলিস বেইলি (Gilbert Ellis Bailey) নামে এক ভূবিজ্ঞানী [৪]। তার মাথায় vertical বলতে অন্য জিনিস ঘুরছিল। জমির গভীরে চাষ করার কথা ভাবছিলেন তিনি।
সব ধারণারই একটা সময় থাকে। উপরের ধারণাগুলোর মত উনিশশো নব্বইয়ের দশকে ডিকসন ডেসপোমিয়ার-এর অঙ্ক-টাও একটা তাত্ত্বিক চর্চা হয়ে থেকে যেতে পারতো। কিন্তু প্রযুক্তি এতটাই এগিয়েছিল যে এবার মনে হলো, বহুতল বিল্ডিং-এ চাষের কথা ভাবা গেলেও যেতে পারে। এতটাও অসম্ভব কিছু নয়।
তত্ত্ব বনাম বাস্তব
বিল্ডিং-এর মধ্যে চাষের কথা ভাবলে প্রথমেই মনে হয়, বস্তা বস্তা মাটি বয়ে নিয়ে একেকটা তলায় ফেলা হচ্ছে। দিয়ে সেখানে চাষ হচ্ছে। কিন্তু বেশিরভাগ উল্লম্ব চাষই সেভাবে হয় না। চাষ করতে যে মাটি লাগে, এই ধারণাটাতেও কোপ পড়েছে।
নিচে দুটো উল্লম্ব চাষের প্রচেষ্টার ছবি দেওয়া হলো। প্রথমটা আমেরিকার নিউ জার্সি রাজ্যে Aerofarms বলে একটা কোম্পানির “কারখানায়” (নাকি “জমিতে” বলবো?)। ২০০৪-এ চালু হয়েছিল এই কোম্পানিটা। ঠিক কীভাবে চাষটা হবে, সেই প্রযুক্তির পেটেন্ট নেওয়া আছে এদের। কিন্তু কয়েকটা জিনিস এই ছবিতেই দেখতে পাচ্ছেন [৫]: থাকে থাকে গাছ, গাছের ঠিক উপরেই সাজানো আলো। যেটা দেখতে পাচ্ছেন না সেটা হলো এখানে মাটির কোনো গল্প নেই। এরা aeroponics পদ্ধতি ব্যবহার করেন গাছগুলোকে বড় করতে। গাছগুলো লাগানো হয় একটা কাপড়ে, শিকড়গুলো হাওয়াতে ঝুলে থাকে, তাতে গাছের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি মেশানো জল ছিটিয়ে দেওয়া হয়।
দ্বিতীয় ছবিটা True Garden বলে আমেরিকার আরিজোনা রাজ্যের আরেকটা কোম্পানির ছবি। এদের শিকড়গুলো প্লাস্টিকে আটকে আছে, এমন প্লাস্টিক যেগুলো খাবারের সাথে ব্যবহার করা যায় (অবশ্য এখন এরা নারকোলের ছোবড়াতে যাওয়ার চেষ্টা করছেন) [৬]। কিন্তু আদতে শিকড়গুলো আছে হাওয়াতে ঝুলে, তাতে পুষ্টি মিশ্রিত জল ছেটানো হয় উপর থেকে।
দেখাই যাচ্ছে, মাটির প্রয়োজন নেই চাষের জন্য। Hydroponics, aeroponics বা aquaponics এইসব পদ্ধতি আসার ফলে এখন অনেক কোম্পানি উঠছে যারা নিজের পেটেন্ট করা পদ্ধতি দিয়ে অনায়াসেই বদ্ধ পরিবেশে চাষ করছেন। শুধু তাই নয়, আপনার বাড়িতে অনেকটা জায়গা থাকলে আপনাকেও এরকম চাষের মালপত্তর জুগিয়ে দেবে, এমন কোম্পানিও বাজারে এসে গেছে।
অর্থাৎ, ডিকসন ডেসপোমিয়ার-এর স্বপ্ন এখন আর স্বপ্ন নেই। বিল্ডিং-এর ভিতরে যে শুধু চাষ হচ্ছে, তাই নয়, যেভাবে চাষ হচ্ছে, তাতে অব্যবহৃত বর্জ্য প্রায় নেই। সবকিছুরই পুনর্ব্যবহার করা যায়।
কিন্তু কীভাবে কাজ করে এই মাটিবিহীন চাষ? বদ্ধ পরিবেশে চাষ করতে গেলে কী কী সমস্যা হয়? সেগুলো কীভাবে সমাধান করেছে এইসব কোম্পানিগুলো? সত্যিই কতটা সফল এই উল্লম্ব চাষ? ভারতে কোথায় কাজ হচ্ছে এই নিয়ে? আগামী কিছু লেখাতে আমরা এই বিষয়টা নিয়েই আলোচনা করবো।
তথ্যসূত্র:
[১] https://psmag.com/environment/farming-in-high-rises-raises-hopes-3705
[২] https://www.amazon.com/Vertical-Farm-Feeding-World-Century/dp/0312610696
[৩] https://www.youtube.com/watch?v=XIdP00u2KRA
[৪] https://verticalfarmingplanet.com/the-full-history-of-vertical-farming-when-did-it-all-start/
[৫] https://www.aerofarms.com/